ইসলামে ঝগড়া-বিবাদ নিষিদ্ধ ও সমঝোতায় মিলবে ক্ষমা
ইসলামে ঝগড়া-বিবাদ নিষিদ্ধ ও সমঝোতায় মিলবে ক্ষমা
এটা সত্য যে,আলাপ-আলোচনা সকল সমস্যা সমাধানের চাবি-কাঠি। তবে তা তখনই সম্ভব -হবে,যখন উভয় পক্ষের আলোচনা সত্য সন্ধান ও বাস্তবতা অন্বেষণ এবং তা প্রকাশ করার উদ্দেশ্যেই সম্পন্ন হবে। আর যখনই এ আলোচনা এ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য থেকে দূরে সরে যাবে এবং উভয় পক্ষ বা অন্ততপক্ষে এক পক্ষ একগুঁয়েমি ও অপর পক্ষের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করার ওপর অটল থাকবে অথবা প্রতিপক্ষকে নিজের বক্তব্য গ্রহণে বাধ্য করার জন্য ঝগড়া-বিবাদ ও তর্ক-বিতর্কে লিপ্ত হবে,তখন এর ফলে অন্তরসমূহে কালিমা বৃদ্ধি পাবে,সত্য ঢাকা পড়ে যাবে এবং শত্রুতার সৃষ্টি হবে।
বস্তুগত বিষয়কে কেন্দ্র করেই হোক অথবা তাত্ত্বিক বা জ্ঞানগত বিষয়কে কেন্দ্র করেই হোক,ইসলাম ধর্ম উভয় ক্ষেত্রেই তর্ক-বিতর্কের নিন্দা করেছে এবং তা নিফাক (কপটতা) ও শত্রুতা সৃষ্টির কারণ বলে উল্লেখ করেছে।
আমীরুল মুমিনীন হযরত আলী (আ.) বলেছেন :
إيّاكم و المراء و الخصومة، فإنّهما يمرضان القلوب على الإخوان و ينبت عليهما النّفاق
“তোমাদের উচিত তর্ক-বিতর্ক থেকে বিরত থাকা। কারণ তা দীনী ভাইদের অন্তরসমূহকে রোগগ্রস্ত করে এবং তাদের মধ্যে কটপতার উদ্ভব ঘটায়।”১
ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেন :
إيّاكم و المشادة فإنّها تُورث المعرة و تُظهر العورةَ
“তোমাদের উচিত কথাবার্তা বলা ও আলোচনার সময় তর্ক-বিতর্ক থেকে বিরত থাকা। কেননা তর্ক-বিতর্ক পাপ ও দুঃখ বয়ে আনে এবং মানুষের গোপন রহস্য (দোষ) ফাঁস করে দেয়।”২
ইমাম সাদিক (আ.) আরো বলেন :
من لاحى الرجال ذهبت مروته
“যে ব্যক্তি মানুষের সাথে ঝগড়া করে,তার পৌরুষ বিনষ্ট হয়ে যায়।”৩
ইমাম আলী (আ.) বলেন :
من ضن بعرضه فليدع المراء
“যে ব্যক্তি তার সম্মান ও মর্যাদা সংরক্ষণ করতে চায়,তার উচিত ঝগড়া-বিবাদ থেকে বেঁচে থাকা।”৪
ইমাম সাদিক (আ.) বলেন :
إيّاكم و الخصومة فإنّها تشغل القلب و تورث النّفاق و تكسب الضغائن
“তোমাদের উচিত ঝগড়া-বিবাদ পরিহার করা। কারণ তা অন্তঃকরণকে (খোদার স্মরণ থেকে বিরত করে) কেবল তুচ্ছ বিষয়ে মাতিয়ে রাখে,কপটতার উন্মেষ ঘটায় এবং হিংসা ও শত্রুতার সৃষ্টি করে।”৫
ইসলাম কেবল অন্যায় ঝগড়া-বিবাদই নিষিদ্ধ করে নি;বরং সত্যবাদী ব্যক্তিকেও এ কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে।
ইমাম সাদিক (আ.) বলেন :
لا يشتكمل عبدٌ حقيقة الإيمان حتّى يدع المراء و إن كان محقّا
“সত্যাশ্রয়ী হওয়া সত্ত্বেও কোনো বান্দা যে পর্যন্ত ঝগড়া-বিবাদ বর্জন না করবে,সে পর্যন্ত তার ঈমানের বাস্তব রূপের পূর্ণতা বিধান করতে পারবে না।”৬
মহানবী (সা.) বলেন :
أنا زعيم بيت في أعلى الجنّة و بيت في وسط الجنّة و بيت في رياض الجنّة لمن ترك المراء و إن كان محقّا
“ঐ ব্যক্তির জন্য বেহেশতের সর্বোচ্চ স্থানে একটি,বেহেশতের মধ্য ভাগে একটি এবং বেহেশতের বাগানে একটি ঘর আমার জিম্মায় রয়েছে,যে এমনকি ন্যায়বাদী হওয়া সত্ত্বেও ঝগড়া-বিবাদ থেকে বিরত থাকে।”৭
এ কারণেই ইসলাম ধর্ম ঝগড়া-বিবাদকে এতেকাফ্ ও হজ্বের মতো কতিপয় আমল বাতিলকারী বলে গণ্য করেছে। ইমাম সাদিক (আ.) এ কথার অর্থ ঠিক এটাই করেছেন যে,কোন ব্যক্তি তার নিজের কথা সত্য বলে প্রমাণ করার জন্যও যদি ‘মহান আল্লাহর শপথ! না’অথবা ‘মহান আল্লাহর কসম! হ্যাঁ’-এতটুকুই বলে (و الجدال قول الرّجل : لا والله و بلى و الله),তা হলে তা হবে ঝগড়া-বিবাদের সবচেয়ে নিম্ন স্তর।”৮
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, প্রত্যেক সোম ও বৃহস্পতিবার জান্নাতের দরজা খোলা হয়।
মামার বলেন সুহাইল ব্যতিত অন্যরা বলেছেন, প্রত্যেক সোম ও বৃহস্পতিবার (আল্লাহর নিকট বান্দার) আমল পেশ করা হয়।
অতঃপর আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক বান্দাকে ক্ষমা করে দেন, যারা আল্লাহর সঙ্গে শরিক করে না। তবে ঝগড়াকারী দুই ব্যক্তি ব্যতিত।
আল্লাহ তাআলা ফেরেশতাদের বলেন, এদেরকে অবকাশ দাও; যতক্ষণ না তারা মীমাংসা (সমঝোতা) করে নেয়। (মুসনাদে আহমাদ)
ঝগড়া-বিবাদের সমঝোতায় মিলবে ক্ষমা
উল্লেখিতে হাদিসে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত যে-
>> আল্লাহ তাআলা সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার বান্দার আমল প্রত্যক্ষ করেন।
>> শিরকমুক্ত আমলকারী বান্দাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। কিন্তু যে সব বান্দা আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করে তাদের ক্ষমা করেন না।
>> ওই সব বান্দাকেও ক্ষমা করতে অবকাশের কথা বলা হয়েছে, যারা পরস্পরে ঝগড়া বিবাদ করেছে। তারা সমঝোতা না হওয়া পর্যন্ত তাদেরকে ক্ষমা করেন না।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে শিরক মুক্ত থেকে নেক আমল করার তাওফিক দান করুন।
বিশেষ করে, ‘পারস্পরিক দ্বন্দ্ব, কলহ তথা ঝগড়া বিবাদ থেকে মুক্ত হয়ে ক্ষমা ও সহনশীলতার পথ অবলম্বন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
ঝগড়ার পর যা করা যাবে না
সঙ্গীর সঙ্গে ঝগড়ার পর সেই কারণটা উপেক্ষা করা কিংবা কিছুই হয়নি এরকম ভান করা কোনো সমাধান বয়ে আনে না।
সংসারে কলহের কারণটা সমাধান না হলে সাময়িক মীমাংসা কোনো সুফল বয়ে আনবে না। বরং তা সময়ের সঙ্গে আরও গভীর হয়ে পুনরায় কলহের জন্ম দেবে। আবার ঝগড়া শুরু করার আগেও ভেবে নিতে হবে ঝগড়ার বিষয়বস্তুটা কি আদৌ তর্ক যোগ্য।
সম্পর্কবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনের আলোকে তুলে ধরা হল দাম্পত্য কলহ নিয়ে এমনই কিছু বিষয়।
ঘরের গল্প বাইরে ছড়ানো: সঙ্গীর সঙ্গে ঝগড়া বেঁধেছে। কারণ আপনার যুক্তি আপনার সঙ্গী মেনে নেয়নি। তাই আপনার চাই পরিবার, বন্ধু কিংবা অন্য কোনো পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে আপনার যুক্তির স্বীকৃতি। এজন্য ঘরের কলহের গল্প তাকে জানাতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে দিলেন। কিংবা বাইরের কারও সঙ্গে আলাপ করলেন- এখানেই বাঁধল বিপত্তি।
ফ্লোরিডার মনোবিজ্ঞানী মারনি ফিউয়ারম্যান বলেন, “স্বামী-স্ত্রী মধ্যকার বিশ্বাসকে অনেকটাই নড়বড়ে করে দিতে পারে এই সামান্য কাজ। আর একবার ঘরের খবর বাইরে বেরোলে তা থামানোর উপায়। মানুষ আপনাদের সম্পর্ক নিয়ে কথা বলবে, দোষগুণ বিচার করবে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার যে সম্পর্ক তা তো বাইরের মানুষের সঙ্গে নেই, বাইরের মানুষের কাছে আছে শুধু আপনার দেওয়া ঘটনার বর্ণনা। ফলে তারা ভুলত্রুটিগুলোকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে পারেনা।”
“তাই আলাপ যদি করতেই হয় তবে এমন একজন ব্যক্তির সঙ্গে করা উচিত যার প্রতি দুজনারই আস্থা আছে এবং যে নিরপেক্ষভাবে পরামর্শ দিতে পারবে।”
সময় নেওয়া ঠিক না: আরেক মনোবিজ্ঞানী ও সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ অ্যানটোনিয়ো হল বলেন, “রাগ ও মানসিক আঘাতের কারণ সমাধান করা না হলে তা ক্রমেই ভেতরে বড় হতে থাকে। ফলে ঝগড়ার পর মীমাংসায় আসতে যত বেশি সময় নেওয়া হবে, মীমাংসা ততই কঠিন হতে থাকবে। আর এই সময় দুজনেই কষ্ট পাবেন। আরও বেশি সময় পার করে দিলে এসময় ঝগড়ার খুঁটিনাটি বিষয়গুলো ভুলে যেতে থাকবেন, যা মীমাংসা আসাকে আরও কঠিন করে তুলবে। তাই ঝগড়ার পর কিছুটা সময় ঠাণ্ডা মাথায় ব্যাপারটি ভেবে পরক্ষণেই সমস্যা নিয়ে শান্ত আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে আসা উচিত।”
যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ মাইক গোল্ডস্টেইন বলেন, “মীমাংসায় আসতে কালক্ষেপণ পুরুষদের জন্য উপকারী। কারণ পুরুষরা ঝগড়া পর মাথা ঠাণ্ডা করে ভাবতে পারে পুরো পরিস্থিতিটা নিয়ে এবং আগের চাইতে আরও খোলামন ও ভালোবাসা নিয়ে মীমাংসায় আসার উপায় বের করতে পারে।”
ক্ষমা করা: “পুরুষ যদি প্রকৃত অর্থেই ক্ষমা চায় তবে স্ত্রীদের উচিত হবে রাগ ধরে না রেখে ক্ষমা করা। অন্যথায় বিনা প্রয়োজনে নিজের মনে ক্রোধ পুষে রাখা হবে” বলেন ফিউয়ারম্যান।
“মনে রাখতে হবে কোনো মানুষই ত্রুটিমুক্ত নয়। আর লম্বা সংসার জীবনে ক্ষমা করার মন-মানসিকতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।”
ঝগড়ার হার-জিত নিয়ে সম্পর্ক নয়, আপনারা দুজনেই একই দলে। তাই তাকে ক্ষমা করে নেতিবাচক বিষয়গুলোর ঊর্ধ্বে গিয়ে সুখী হতে পারাটাই সম্পর্কের মূলমন্ত্র। সঙ্গীর ভুলত্রুটি বিবেচনার পাশাপাশি নিজের ভুলত্রুটিও বিবেচনায় আনতে হবে।
পুরনো ঘটনা আবার তুলে আনা: স্বামী-স্ত্রী যদি তাদের ঝগড়ার সময় পুরানো ঝগড়া আবার তুলে আনেন তবে ঝগড়া শেষ হবে না কোনও দিন। আর মতে অমিল যদি সমাধান হয়েই যায় তবে তা আবার আলোচনা আনা যেন খাল কেটে কুমির আনার মতোই।
পুরনো কলহের দায় সঙ্গীর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করলে কখনই সুখী সংসার পাওয়া সম্ভব নয়। কারণ পুরানো প্রসঙ্গ তুলে আনার মাধ্যমে আপনি সেই পুরানো ঝগড়ার বোঝাপড়াকে বাতিল করে দিয়ে ঝগড়া নতুন করে শুরু করছেন। আর এবার পুরানো ঝগড়া থেকে জন্ম নেবে নতুন ঝগড়া।
সমস্যায় মনোযোগ: ঝগড়া সময় স্বভাবতই দুপক্ষের মেজাজ থাকে তুঙ্গে। এই মেজাজ নিয়ে একে-অপরের দোষ নিয়ে কাদা ছোড়াছুড়ি করলে কলহের ইতি টানা সম্ভব হবে না। তাই সমস্যায় মনোযোগ আটকে না রেখে সমাধানে মনযোগী হতে হবে। সঙ্গীকে তার সমস্যা শুধরানোর উপায় বের করতে সাহায্য করতে হবে। সঙ্গী যদি কিছু ভুলে যায় তবে তাকেই প্রশ্ন করতে পারেন কি করে তাকে মনে করিয়ে দেওয়া যায়।
কথা বন্ধ: ঝগড়ার পর কিছুটা একা সময় কাটানো অত্যন্ত জরুরি। তবে লম্বা সময় কথা না বলা, তাকে এড়িয়ে চলা, উপেক্ষা করা পরিস্থিতিকে আরও ঘোলাটে করবে। কারণ এই কাজগুলো মানুষটার ওপর মানসিক অত্যাচার করা। রাগ করে থাকা মানেই যে কথা বলা বন্ধ করতে হবে এমন নয়। বরং তাকে বুঝিয়ে বলতে পারেন আপনার কিছুটা সময় দরকার মাথা ঠাণ্ডা করার জন্য এবং তারপর আলোচনার মাধ্যমে মীমাংসা করতে হবে।
নিজেকে কষ্ট দেওয়া: কলহ দেখা দিয়েছে বলেই নিজেকে কষ্ট দেওয়ার উচিত নয়। এতে নিজেই নিজের আত্মসম্মান, আত্মনির্ভরশীলতাকে ভেঙে দিচ্ছেন। দুজন মানুষ কখনই সবক্ষেত্রে পুরোপুরি একমত হবে না, এটাই স্বাভাবিক। বরং পরস্পরের দৃষ্টিভঙ্গি জানার মাধ্যমে আপনাদের সম্পর্ক আরও গভীর হবে, আর সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। তবে ঝগড়ার পর নিজেকে দোষারোপ করতে থাকলে দিনশেষে ক্ষতিটা আপনার নিজেরই।
অপমানজনক কথা বলা: মতের অমিল হওয়া মানেই যে অন্যজন ভুল করছে- এমন নাও হতে পারে। সবারই ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ থাকে যা দুজনের ভিন্ন হলেও হয়ত কোনোটাই ভুল নয়। সেক্ষেত্রে মতের অমিলকে মেনে নিয়ে পরস্পরের ব্যক্তিগত পছন্দকে সম্মান করাই উচিত হবে। তবে আপনার মতের সঙ্গে মেলেনি বলে সঙ্গীকে অপমান করা, মনের আঘাত দিয়ে কথা বলা, দুর্ব্যবহার করা মোটেও উচিত কাজ হবে না।
তথ্যসূত্র
১. উসূলে কাফী,পৃ. ৪৫১
২. উসূলে কাফী,পৃ. ৪৫১
৩. বিহারুল আনওয়ার,১ম খণ্ড,পৃ. ১০৩
৪. নাহজুল বালাগাহ্,পৃ. ১২৪৫
৫. উসূলে কাফী,পৃ. ৪৫২
৬. সাফিনাতুল বিহার,২য় খণ্ড,পৃ. ৫৩২
৭. ওয়াসাইলুশ্ শিয়া,২য় খণ্ড,পৃ. ৫৩২
৮. তাহযীব,১ম খণ্ড,পৃ. ৫৩১
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন।
আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে বিস্তারিত জানতে লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।
আইডিসি মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনি আইডিসি মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.
আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।
কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।
ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।
Related
Related Posts
Leave a Reply Cancel reply
Categories
- Ahle Hadis
- Bangladesh
- Death
- Do in Danger
- Dowry
- Dua
- Fasting
- Gazwatul Hind
- Hadith
- Humble
- Husband & Wife
- Iman
- Introduction to Allah
- Islamic Days
- Islamic Economi
- Islamic Education
- Islamic FAQ
- Islamic Future
- Islamic History
- Islamic Lectures
- Islamic Life
- Islamic Rules
- islamic song
- Jihad
- Jinn
- Magic
- Marriage
- Motivation
- Muhammad SM
- Muslims
- Parenting
- Patriotism
- Pending
- Personal Development
- Pornography
- Quran
- Ruqyah
- Safety
- Salah
- Sin
- Tajweed
- Veil
- weed
- Zakat
Recent Posts
- একজন প্রেকটিসিং মুসলিমাহ February 12, 2021
- ইসলামে ঝগড়া-বিবাদ নিষিদ্ধ ও সমঝোতায় মিলবে ক্ষমা January 27, 2021
- সঠিক ভাবে সালাম দেওয়া ও নেওয়ার নিয়ম ও পদ্ধতি October 25, 2020
- রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে ইসলামের দিক-নির্দেশনা August 14, 2020
- সূরা জিন ও সূরা জিনের ফযিলত! May 23, 2020