আইডিসি’র কার্যক্রম সমুহ – About IDC – Islami Dawah Center

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ( আলোকিত জীবনের জন্য ) স্থাপিতঃ ১৯৪৯ ইং – About IDC

Islami Dawah Center ( For Enlightened Life ) Est. 1949

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ছারছিনা, সোনাকান্দা, ফুরফুরা জৌনপুর  ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারের মতো একটি হক ইসলামী দাওয়াতি প্রতিষ্ঠান

১৯৪৯ইং সনে আলহাজ্জ হজরত মাওলানা আবদুর রাহমান হানাফি (রহঃ) এর অনুমতি ক্রমে আলহাজ্জ হযরত মাওলানা আব্দদুল ওহাব পীরসাহেব (রহঃ) এই ইসলামী দাওয়াতি প্রতিষ্ঠান ফরিদগঞ্জ জেলার, চাঁদপুর থানার সুবিদপুর গ্রামে প্রতিষ্ঠা করেন।

মানুষদেরকে ইসলামের পথে ডাকা এবং জান্নাতের পথে চলতে সাহায্য করাই এই ইসলামী দাওয়াতি প্রতিষ্ঠানের একমাত্র উদ্দেশ্য।

 

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারের কার্যক্রম সমুহ!

 

লিল্লাহি তাকবির ,                                                                                                 আল্লাহু আকবর।

নারায়ে তাকবীর                                                                                                   আল্লাহু আকবার।

নারায়ে রিসালাত ,                                                                                                 ইয়া রাসুলাল্লাহ (সাঃ)

 

 

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারের পরিচিতিঃ

 

 

মোটকথা দাওয়াতে দ্বীন হলো- এই উম্মতের মূল দায়িত্ব, যে দায়িত্ব আদায়ে প্রয়োজন উপযুক্ত একটি কর্মীবাহিনী তৈরি করা। যারা হবে ইলমে পূর্ণতার অধিকারী, আমলে দৃঢ় মজবুত, এবং আখলাক ও চরিত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।

দাওয়াতে দ্বীনের প্রতি আলাদা একটা ধ্যান, মগ্নতা, ও আত্বনিবেদন থাকা চাই। এ বিষয়ে আলহামদুলিল্লাহ আমাদের #আইডিসির ভাইয়েরা ঈর্ষনীয়।

 

আইডিসি কি?

 

#IDC মানে ইসলামি দাওয়াহ সেন্টার ( Islami Dawah Center) স্লোগান দেখেই বুঝা যাচ্ছে, সারা দুনিয়ার মানুষদের ইসলামের পথে ডাকার একটা কেন্দ্র এই ইসলামী দাওয়াতি প্রতিষ্ঠান

 

 

আইডিসি’র উদ্দেশ্য কি?

 

আইডিসি কে যারা সাপোর্ট করবে এবং সামর্থ থাকলে এখানে আসবে, এসে ঈমান, আকিদা, বিশ্বাস ও আমল সহি করে নিবে এবং তাজা রাখবে, আর সমস্ত দুনিয়ার মানুষের ঈমান ও আমল যেন সহি হয়ে যায় এবং তাজা থাকে, এই উদ্দেশ্যে নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর দাওয়াতের আদেশকে সারা বিশ্বে চালু রাখবে এবং জিন্দা করার চেস্টা করবে।

আই ডি সির লোকদের উদ্দেশ্য হবে ইসলাম ধর্মের দাওয়াতের এই কাজকে নিজের কর্তব্য এবং জিম্মাদারি মনে করে এর আমলগুলি নিজের জান মাল ও চেস্টার দ্বারা পুর্ন্য করা। আল্লাহ্‌ আমাদের সবাইকে তাওফিক দিন, আমিন।

দ্বীনের দাওয়াত হকের দাওয়াত। দ্বীনের দাওয়াত “লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ”র দাওয়াত। এই দাওয়াত একজন মুমিনের আসল সম্পদ, যে সম্পদ তার জীবনের চেয়েও প্রিয়। এই দাওয়াত এক খালিকের ও এক মালিকের বান্দেগীর দাওয়াত। এখানে দাওয়াত দেয়া হয় এক আল্লাহর, তিনি ছাড়া আর কোন মাবুদ নাই, তিনি যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন, তার হুকুম ছাড়া কোন কিছু হয়না।

ইসলাম সমগ্র উম্মতে মুসলিমকে দায়ীরূপে প্রেরণ করেছে। কোরআনে এসেছেঃ

“তোমরা সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মত,যাদেরকে মানবজাতির কল্যাণে প্রেরণ করা হয়েছে।তোমরা সৎ কাজের আদেশ কর, অসৎ কাজ থেকে নিষেধ কর এবং আল্লাহর প্রতি ঈমান রাখ।” (সূরা আ-লে ইমরান, আয়াত- ১১০)

 

উক্ত আয়াতের তাফসীরে হযরত মাওলানা মুফতি শফী রহমাতুল্লাহি আলাইহি মা’আরেফুল কুরআনে বলেন, এই আয়াতে উম্মতে মুহাম্মাদি শ্রেষ্ঠ উম্মত হওয়ার কারণ বলা হয়েছে, তারা আল্লাহর মাখলুকের কল্যাণার্থে সৃষ্টি হয়েছে।মাখলুকের সবচেয়ে বড় কল্যাণ তার -রূহানী ও আখলাকি ইসলাহ ও সংশোধনের চিন্তা, আর এটাই হলো উম্মতের মূল দায়িত্ব, #আইডিসি এটার উপর জোর, তালিম দেয়া হয় বেশি।

 

যে কাজের গুরুত্ব যত বেশি সে কাজের ফায়দাও তত বেশি। কোরআনে এরশাদ হয়েছেঃ

“ঐ ব্যক্তির চেয়ে আর কার কথা ভাল হতে পারে,যে মানুষকে আল্লাহর দিকে আহবান করেএবং নেক আমল করে আর বলে যে, নিশ্চয় আমি মুসলমানদের একজন।” (সূরা হা-মীম- সাজদা, আয়াত -৩৩)

এবার আসি আমার ব্যক্তিগত মতামতে। #আইডিসির কাজগুলি হলো নবীওয়ালা (সাঃ) কাজ। নবীর (সাঃ) ত্বরীকায় দাওয়াত দেয়ার মাধ্যম, আল্লাহ ভোলা মানুষগুলোকে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক করে দেয়া এবং এর সাথে নিয়মিত করে দেয়া। কত মানুষকে যে আল্লাহ হেদায়েত দিয়েছেন এই #আইডিসির কাজের মাধ্যমে তার হিসাব মেলানো বড়ই কঠিন। আল্লাহু আকবার! #আইডিসির ভাইবোনদের ফিকির দেখলে দুনিয়াটাকে দিল থেকে বের করে দিতে ইচ্ছা করে, সুবাহানআল্লাহ!

তাদের আখলাক, আমল মাশাআল্লাহ! দাঈদের সম্মান তো স্বয়ং আল্লাহ দেন। পুরস্কারের তো শেষ নেই যেন! সব ফজিলত লিখতে গেলে লেখা অনেক বড় হয়ে যাবে, আস্তে আস্তে পরে লিখব, ইনশাআল্লাহ!

অনেক মানুষ এই দামী মেহনতের বিরুদ্ধে নানারকম কথা বলে মানুষকে গোমরাহীর দিকে নিয়ে যাওয়ার পায়তারা করেন বুঝে বা না বুঝে। সেসব মানুষ তো এই দামী মেহনত থেকে অনেক দূরে। আল্লাহ যাকে/যাদেরকে চান তাকে/তাদের দিয়ে এই মেহনত করান। সবার সৌভাগ্য হয়না, আল্লাহ দেননা সবাইকে।

অনেকে বলে, অমুক #আইডিসি যায় কিন্তু সে ঐ খারাপ কাজ করে/করেছে, অমুক #আইডিসি এসে যায় কিন্তু তার অনেক খারাপ দিক আছে, অমুক #আইডিসি যায় কিন্তু অথচ মা বোনকে পর্দার দাওয়াত দেননা, এরকম নানা রকম কথা বলে নিজে তো সরে যায় সাথে অন্যদেরও বিভ্রান্ত করে, আল্লাহ তাদের মনের অন্ধত্ব দূর করে দিন।

কথা হলো, #আইডিসি এসে দিনের কাজ কি মানুষ করে নাকি ফেরেশতারা করে? দুনিয়াতে এমন কোন মানুষ আছে যে ভুলের উর্ধে? একটা মানুষ ভুল করতেই পারে, অনেক কমজুরি থাকতেই পারবে এটাই স্বাভাবিক। এখন সে যদি #আইডিসি তে আসে এখন আমি কি বলব আরে #আইডিসি তে আসা যাবে না, #আইডিসি ভালোনা, #আইডিসি তে যারা আসে তারা ভাল না? কত বড় মূর্খের পরিচয়! বিষয় টা কি এমন দাড়ালো না যে, আমি একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি আর আমার সহকর্মী আমাকে গালি দিল এখন আমি তাকে বলব যে এই প্রতিষ্ঠান ভাল না। অদ্ভুদ না? ভাবুন!

কেউ #আইডিসি তে আসে তার মা বোন হয়তো পর্দা করেনা। তার মানে কি এই যে সে দাওয়াত দেয় না? এটা কি বাইরের লোকের জানার কথা! হয়তো সে নিয়মিত নম্রতার সাথে দাওয়াত দেন, তাহাজ্জুদে কান্না করেন।হেদায়েতের মালিক কি #আইডিসিওয়ালা নাকি আল্লাহ? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি তার চাচাকে হেদায়েত দিতে পেরেছিলেন? হেদায়েত কেবলই আল্লাহর জিম্মায়। আল্লাহ না চাইলে কেউ হেদায়েত পায়না, এটা কোরআনেই আল্লাহ বলে দিয়েছেন।

আমাদের অন্তর আজ ব্যধিগ্রস্ত, শয়তানরে ত্বরীকায় চলছি আমরা। শয়তান নিজে তো বরবাদ হয়ে গেছে এবং সে যেমন চায় আমাদেরও বরবাদ করে দিতে, ঠিক আমরাও আজ সেই কাজই করে যাচ্ছি, নিজেও ভুলের মধ্যে হারিয়ে যাচ্ছি সাথে অন্যকেও ভুলের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছি, আল্লাহ রহম করুন।

শেষ কথা, যেহেতু মানুষ এই মেহনত করেন। ভুল থাকতেই পারে,হতেই পারে। কথার ভুল, কাজের ভুল, আল্লাহর কাছে দোয়া করি আল্লাহ এই কাজের সব ভুলগুলো যেন ঠিক করে দেন। আর মাফ করে দেন। সারা দুনিয়াতে এই কাজকে আরও প্রসারিত করে দেন। এই কাজের জিম্মাদার একমাত্র আল্লাহ তায়ালা।

আল্লাহ যেন সবাইকে এই কাজের জন্য কবুল করে নেন। হক পথে রাখেন। আর এই দামী কাজ তথা #আইডিসির সাথে লেগে থাকার তৌফিক দান করেন।

 

 

 
 
 

 

আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!

আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে  জানতে  লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।

আইডিসি  মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

আপনি আইডিসি  মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.

আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে  দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।

কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।

ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।

 

 

 

আইডিসি মাহফিল ব্যানার - About IDC

 

 

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারের কার্যক্রম সমুহঃ

 

আমাদের ব্যাপারে কিছু জরুরী কথা!

 

আমরা কোন দলের এজেন্ট বা প্রোডাক্ট না। আর কোন রাজনৈতিক দলের অর্থায়নে আমাদের শিক্ষা জীবন, শিক্ষা ব্যাবস্থা চলেনি বা চলছেনা। মিথ্যাচার যেন এদেশে মহামারিতে রুপ নিয়েছে, আর সেটা যখন প্রকাশ্যে, গণমাধ্যমে, দেশের কোন উচ্চ পদস্থ দায়িত্বশীলের মুখ থেকে প্রকাশ পায়, তখন আফসোস আর হেদায়েতের দোয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। নিজের চিন্তা আর মতের বিরুদ্ধে গেলেই এদেশে একটা স্বস্তা ট্যাগ লাগিয়ে দেয়া হয়, আর সেটা হল “জামাত শিবির”। এবার আপনি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হোন অথবা মনেপ্রাণে একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক হোন, দ্যাট ডাজেন্ট মেটার। ভিন্নমতকে দমনের এই অপকৌশল পুরো জাতির ভাগ্যে ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে। দা’ঈ ইলাল্লাহদের কোন দল নাই। তারা সকল দলের, সকল মানুষের। তাদেরকে দলীয়করণ না করে ব্যাপক ভাবে দ্বীনের খেদমতের সুযোগ করে দেওয়া উচিত। দেশের সব দলের মানুষ যেন তাদের দ্বারা আলোকিত হতে পারে সেটার পরিবেশ থাকা উচিত।

আমরা সরকার বিরোধী নই, আমরা অন্যায় বিরোধী। তাই, কোন অন্যায় দেখলে সে ব্যাপারে কথা বলা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। এবার সে অন্যায় যেই করুক না কেন, যে দলই হোক না কেন।

ব্যক্তিগতভাবে, এদেশের রাজনীতিতে আমাদের কোন ইন্টারেস্ট নেই। স্যোশাল এক্টিভিটি ও দা’ওয়াহ এক্টিভিটি এদুটি কাজই হল আমাদের আগ্রহের মূল কেন্দ্রবিন্দু।

আমাদের মিশন হল এদেশে ইসলামের মধ্যমপন্থার সৌন্দর্য্যকে প্রমোট করা, যেটাকে আরবীতে বলে আল-ওয়াসাতিয়্যাহ। জীবন যাপনে ভারসাম্য, চিন্তায় ভারসাম্য, কাজে ভারসাম্য, এবং আচরণে ভারসাম্যপূর্ণ মুসলিম তৈরী করা।

ভিন্ন মতের ব্যাপারে আমরা বরাবরের মতই শ্রদ্ধাশীল, সকল মুসলমানকে আপন ভাইয়ের মত শ্রদ্ধা করি ও ভালোবাসি, তাদের নাজাতের জন্যে মন ভরে দোয়া করি, কারো পিছু লেগে থাকা, কাদাছোড়াছোড়ি করা এবং কোন মুসলিম ভাইয়ের ব্যাপারে অন্তরে হিংসা পুষে রাখা পছন্দ করিনা, কারণ ইসলাম আমাদেরকে এটা শিখায়নি, আর প্রিয় নবীর আদর্শও এমনটি নয়।

আমরা চাই সব মানুষ বিশেষ করে বিভিন্ন ঘরনার আলেমরা সহনশীলতার ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের চর্চা করুক, তাদের উদারতার প্রভাব পরুক দেশের সকল শ্রেনীর মানুষের মাঝে, সংকীর্নতা আর হীনমন্যতা পরিহার করে, দ্বীনের সকল দ্বায়ীরা কুরআন সুন্নাহর সুধা বিলাতে থাকুক পুরো দেশ জুড়ে, পুরো পৃথিবী জুড়ে, আল্লহুম্মা আমীন।

বর্তমানে এই ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারের খেদমতে আছেন অনেক মুফতি, আলেম, ওলামা, হাজিসাহেবান, মুহিব্বিন এবং সালেকিন ভাইয়েরা, আপনাদের যেকোনো প্রয়োজনে #আইডিসির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। মোবাইলঃ +88 01716 988 953 অথবা ০১৯১৩ ১৮৯ ৩৭৮

ফেসবুক গ্রুপ লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/groups/IslamiDawahCenter/ ফেসবুক পেইজ লিঙ্কঃ  https://www.facebook.com/IslamiDawahCenter/

ঠিকানাঃ গ্রামঃ পীর সাহেবের বাড়ী, পোস্টঃ ৩ নং সুবিদপুর, থানাঃ ফরিদগঞ্জ, জিলাঃ চাঁদপুর। ইমেইলঃ hi@islamidawahcenter.com or info@islamidawahcenter.com

ওয়েব সাইট: www.islamidawahcenter.com মোবাইলঃ +88 01716 988 953 or +88 01720 54 57 14

 

 

 
 
 

 

আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!

 

আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে  জানতে  লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।

আইডিসি  মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

আপনি আইডিসি  মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.

আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে  দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।

কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।

ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।

 

has been added to the cart. View Cart